মোঃ তৌফিকুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার
গুরুদাসপুর থানার ধারাবারিষা ইউনিয়নের ধারাবারিষা সরকার পাড়া ইদমাঠ এলাকায় শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রীকে প্রতিনিয়ত নির্যাতন করেন।স্বামী শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রীকে গত সাত মাস যাবত কোন ভরণ পোষণ দেয় না।এবং তার ছেলেকে ও পড়ালেখার খরচ দেয় না।এজন্য এর আগে স্ত্রী তার স্বামি শহিদুল ইসলাম এর নামে থানায় সাধারণ ডায়েরি করে।শহিদুল ইসলাম কোর্টে বন্ড দেয় যে তার স্ত্রী কে ভরনপোষণ দেবেন এবং কোন প্রকার নির্যাতন করবো না।তার পরেও গত মঞ্জলবার তার স্ত্রীকে অনেক নির্যাতন করেন এবং বাড়ি থেকে বের এবং হাসুয়া নিয়ে তাড়া করে তোকে জবাই করবো তোকে মেরে ফেলব শরিরে হাত তুলে এবং অনেক বাজে ভাষায় বকাবকি করে। শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রীকে মারধর করতে করতে বলে তুই যদি তোর বাবার বাড়ি থেকে ৫ লক্ষ টাকা এনে দিতে পারিশ তাহলে তোকে বাড়িতে স্থান দেবো না হরে তোকে বাড়ি বের করে দেব। তারপর লাভলী খাতুন বলেছে যে আমি আমার বাবার বাড়ি থেকে ২ (দুই) লক্ষ টাকা এনে দিছি তোমার হাতে দিয়েছি। আমি আর অামার বাবার বড়ি থেকে ৫ লাখ টাকা আনতে পারবোনা। এরপর বাড়ি থেকে চুল ধরে গলায ওরনা পেচিয়ে বের করে দেয়। শহিদুল ধারাবারিষা সরকার পাড়া মৃত আব্দুর রাজ্জাক রাজুর ছেলে।এলাকার সবার থেকে জানা যায়?শহিদুল ইসলাম অন্য জায়গায় বিয়ে করার কারনেও এমন তার স্ত্রীর সাথে করতে পারে।তবে শহিদুল ইসলাম অন্য জায়গায় বিয়ে করেছে কিনা তা সঠিক ভাবে জানা যায় নাই।শহিদুল ইসলাম এর নামে নারি নির্যাতনের নামে ২টা কেস করা আছে।